কথায় বলে, ত্র্যহস্পর্শ | আজকের দিনটি, ১৭ই সেপ্টেম্বর আমার কাছে তিন নয়, চারটি কারণে পবিত্র |
প্রথমত, আজ মহালয়া | পিতৃপক্ষ শেষ, দেবীপক্ষে পদার্পণ |
দ্বিতীয়ত, আজ বিশ্বকর্মা পূজা | যাঁরা হাত দিয়ে কিছু নির্মাণ বা চালনা করেন তাঁদের আরাধ্য দেবতা | শুধু তাই নয় | এটি
একটি পুজো যেটি প্রতি বছর (সামান্য ব্যতিক্রম সাপেক্ষে) ইংরেজি তারিখ ১৭ই সেপ্টেম্বরেই পড়ে !
তৃতীয়ত, আজ পূজনীয় অখণ্ডানন্দজীর বা গঙ্গাধর মহারাজের জন্মতিথি উদযাপন | ইনি ঠাকুর রামকৃষ্ণের সাক্ষাৎ শিষ্য ও রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের তৃতীয় অধ্যক্ষ | কিন্তু আমরা, যারা রাষ্ট্রীয়
স্বয়ংসেবক সংঘের (আর এস এস) স্বয়ংসেবক, তাঁদের কাছে অখণ্ডানন্দজী আমাদের গুরুর গুরু | আমাদের পরম পূজনীয় গুরুজী মাধব সদাশিবরাও গোলওয়ালকার এঁর কাছে বহরমপুরের নিকটবর্তী সারগাছি আশ্রমে ব্রহ্মচারী ছিলেন এবং দুর্ভিক্ষক্লিষ্ট স্থানীয় জনসাধারণের (প্রায় সবাই মুসলমান) মধ্যে ত্রাণের
কাজ করেছিলেন | মহারাজ শরীর ছেড়ে যাবার পর আর এস এস-এ যোগ দেন, ও মাত্র তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হন|
চতুর্থত আজ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীর জন্মদিন | যাঁর বেশে শ্রীভগবান শ্রীকৃষ্ণ "পরিত্রাণায় সাধুনাম, বিনাশায় চ দুষ্কৃতাম"-এর জন্য পৃথিবীতে অবতীর্ণ |
• • •
Missing some Tweet in this thread? You can try to
force a refresh
West Bengal has 42 Lok Sabha seats. Cannot be neglected.
A few humble suggestions from an old Karyakarta.
1. The language of the campaign must be in Bengali. All-India leaders will of course speak in Hindi, but Hindi-speaking leaders from
@narendramodi @BJP4India @AmitShah
other states need be invited ONLY for Hindi-speaking audiences. 2. The campaign must have a distinctly Bengali flavour. I suggest adding ‘Jai Ma Kali’ to ‘Jai Shri Ram’. 3. The state leadership must identify 2/3 issues and campaign relentlessly on them. Ground level
karyakartas must be coached on the issues, in writing or electronically. Many state-level karyakartas have no consciousness in this regard. 4. Choice of candidates must be VERY CAREFULLY done. Candidates having ideological loyalty towards BJP/RSS must be preferred over
Have you noticed that Islamist-terrorist activities in Russia have come down to almost zero!
Back on 1st September 2004 there was a siege by Islamic terrorists at Beslan in Russia when 333, including 186 children and 31 terrorists, were killed.
So what happened?
The terrorists
were prepared to kill themselves bcz it had been drummed into their heads from an early age that they would get 72 virgins this way and would remain in perpetual copulation.
But there were certain preconditions to this. They had to be buried in a particular way and were to
remain away from swine.
The Russians are reported to have set all this at nought by burying them face down (so that the corpses could not see Mecca) and wrapped in PIGSKIN!
Bye-bye 72 virgins!
And therefore, bye-bye terrorism?
Whether true or not, this much
Look at this disgusting travesty of historical truth by none less than the Chief Minister of West Bengal!
The state was created by partitioning the British Indian province of Bengal by a resolution dated 20th July 1947 of the @BengalGovernor
DULY CONSTITUTED PROVINCIAL ASSEMBLY following the declaration of 3rd June 1947 by the British Prime Minister in the British Parliament. It is the fruit of a struggle led by Dr Syama Prasad Mookerjee and the Congress. The objective was to have a state of India which
Bengali Hindus could call their homeland and where they would not have to live under Muslim oppression, as they had been living 1937-41 and 1942-47.
No prizes for guessing why our CM is so agitated. She wants to OBLITERATE HISTORY as the ‘Nehruvian-secular lot has been doing for
আগামীকাল ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস, এই রাজ্যবাসীর কাছে যার মাহাত্ম্য হওয়া উচিত স্বাধীনতা ও প্রজাতন্ত্র দিবসের পরেই। ১৯৪৭ সালে এই দিনটিতে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের উদ্যোগে বাংলার আইনসভার হিন্দু সদস্যরা (তখন ঐরকম আলাদা আলাদা ভোট হতো) ভারত ভাগের অঙ্গ হিসাবে
বাংলা ভাগ করে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসাবে পশ্চিমবঙ্গ সৃষ্টির সপক্ষে রায় দিয়েছিলেন, এবং বাঙালি হিন্দুর স্বভূমি হিসাবে পশ্চিমবঙ্গের সৃষ্টি হয়েছিল। সেজন্যই আমরা বাঙালি হিন্দুরা এখনো মাথা উঁচু করে বেঁচে আছি পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতায় - কতদিন পারব জানি না।
এই বিষয়ে
তথাকথিত সেকুলাররা অপপ্রচার ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। শ্যামাপ্রসাদের দল হিন্দু মহাসভা সে সময় ক্ষুদ্র দল ছিল, কিন্তু আমাদের সৌভাগ্যক্রমে এই প্রচেষ্টায় তিনি কংগ্রেসের সমর্থন পেয়েছিলেন। এতে মুসলিম লীগ মহা খাপ্পা হয়েছিল, কারণ তাদের মুখের গ্রাস কলকাতা ছিনিয়ে নিল
গোধরায় যে ৫৭ জন হিন্দু তীর্থযাত্রীকে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছিল তার আগুন লাগিয়েছিল স্থানীয় ঘাঞ্চি মুসলমানরা। সেটাকে অপ্রমাণ করার জন্য দাগী চোর লালু যাদব কলকাতার এক অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে দিয়ে এক তদন্তের ভড়ং করায়। সেই তদন্ত এতই হাস্যকর ছিল যে ‘সেকুলার’রা পর্যন্ত
তার কথা বলে না। কিন্তু সাদা চামড়ার বজ্জাত বিবিসি সেটাকে লুফে নিয়ে ওই আগুন লাগানোর ঘটনাকে ‘বিতর্কিত’ বলার চেষ্টা করছে। সেটাকে আবার লুফে নিয়ে বাংলাদেশের ময়মনসিংহের এক মোল্লা বলছে, সাদা চামড়ার লোকেরা যেটা বলছে সেটাই ঠিক!
বিভ্রান্ত হবেন না। যখন ঘটনাটা ঘটেছিল তখন এইসব
আবোলতাবোল কথা কেউ বলে নি।
কিন্তু প্রশ্ন, কেন এই আগুন লাগানো? আসলে তখনি ‘সেকুলার’ গোষ্ঠী টের পেয়েছিল যে গুজরাটে এমন একজন মুখ্যমন্ত্রী এসেছেন যিনি এদের বাবার নাম ভুলিয়ে দেবার জন্য তৈরী হচ্ছেন। ”তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে”। তাই তীর্থযাত্রী পোড়ানো,
Today is the 51st anniversary of the Chuknagar massacre. What is it?
It is the story of a Hindu massacre before which Jallianwala Bag pales into insignificance.
On 20 May 1971 some 10,000 Hindus, most of them Dalits, more than half of them women and children, had assembled
at the crossroads town of Chuknagar, Dumuria Upazilla, Khulna, (now Bangladesh, then E Pakistan) with a view to escape to India. They were fearing attacks by Paki army and their sympathisers. Chuknagar is just 50 kms from the Indian town of Basirhat in West Bengal. A group of
Razakars (Bengali Muslim collaborators of the Pakistanis) informed on them and a contingent of the Paki army arrived from nearby Jessore. They mowed down the helpless and unarmed escapees with machine-gun fire. When they ran out of bullets they used bayonets. Many were