যখন বেলেঘাটা কানেক্টর বা হায়াত এর সামনে নেমে হেঁটে এসে ১-২ বা ৩-৪ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকে খাড়াই ramp চড়ে দু বা তিন তলাতে গিয়ে বসি তখন গলা, ঠোঁট শুকিয়ে আসে। তারপর যত ম্যাচ গড়ায় টিমের জন্য আবেগের বহিঃপ্রকাশ হয় ততক্ষণে শরীরের..(1/7)
ভেতরটা মরুভূমি, খারাপ লাগতে শুরু করে। জল খোঁজে সমর্থকরা। তাদের মধ্যে যেমন বাচ্চারা থাকে তেমন অনেক প্রবীণ ও মহিলা সমর্থকও থাকেন। কিন্তু কোথায় জল?? কোনও কোনও ম্যাচে ramp এর নিচে জল থাকে যেখানে হয় গাধা গরুর মতন ধাক্কাধাক্কি করে জল খেতে হয় নয়তো জলই থাকেনা।
FSDL, রাজ্য..(2/7)
ক্রীড়া দপ্তর, বিধাননগর পুলিস, এটিকে ম্যানেজমেন্ট, ইস্টবেঙ্গল ম্যানেজমেন্ট কেউ সমর্থকদের বেসিক দাবি নিয়ে ভাবেনা। তাই আজ ২০২২ এ দাঁড়িয়েও জলের জন্য লড়াই করতে হচ্ছে! পেপারে পড়লাম এটিকে ম্যানেজমেন্ট বলেছেন ডার্বিতে জল সরবরাহের দায়িত্বে ক্রীড়া দপ্তর ছিলেন কিন্তু আয়োজক..(3/7)
হিসেবে তাদেরও দায় বর্তায়। মাঠে ডিজে থাকতে পারে কিন্তু জলের ব্যবস্থা নয়! রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী বলেছেন স্টেডিয়ামে শুদ্ধ পানীয় জলের কলের ব্যবস্থা আছে। আমাদের ক্রীড়া মন্ত্রীর কাছে অনুরোধ তিনি একবার এসে ওই নোংরা বেসিনের ওপর কল থেকে জল খেয়ে দেখান,সমর্থকরাও তারপর সাহস করে..(4/7)
জল খেতে পারবেন। আপনি তো দূর, আপনার সাধের বিধাননগর পুলিশও ঐখান থেকে জল খায়না।
এবার আসি দুটো ক্লাব প্রশাসনের কথায়, যাদের নাকি সমর্থকদের জন্য জানকবুল ভালোবাসা। কিন্তু এদের সাথে বেসিক দাবিদাওয়াগুলো নিয়ে কথা বলতে গেলে নিয়মের ফিরিস্তি দেবে। জলের জন্য মানুষের জীবন চলে যাবে..(5/7)
তার আবার কিসের নিয়ম হে?? ওনারা কি কোনওদিন authority কে বলেছেন যে 'আমাদের' সমর্থকদের কষ্ট হয়; হয় নিয়ম পাল্টান নয় সঠিক পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করুন। সব ভাওতাবাজি।
FSDL আরেকটা গিমিক বডি। শুধু ভিজুয়াল ছাড়া এরা কিছু বোঝেনা। তাই দেশের অন্যতম বড় স্টেডিয়ামে ম্যাচ দেখতে আসা..(6/7)
সমর্থকদের কি অবস্থা হয় তাতে এদের কিছু যায় আসেনা।
আমাদের দাবি, ramp এর নিচে নয়, গ্যালারিতে জলের ব্যবস্থা করতে হবে। কিভাবে করবেন সেটা সমস্ত প্রশাসকরা ঠিক করুন। আমাদের মাথা ব্যাথা নেই। আমরা সহজে এই ইস্যুতে পিছু হটবনা কারন আমরা আমাদের গ্যালারিতে আরেকজন জয়শঙ্কর সাহা চাইনা।..(7/7)
• • •
Missing some Tweet in this thread? You can try to
force a refresh
মনে রাখবা, ইলশা কিন্তু শুধু একটা মাছ না, এইটা হইল গিয়া ওই কালা ম্যাঘে রূপালীরেখা। কালো মেঘে রূপালী রেখার প্রথম দেখা পাওয়া গেল ঈশান বঙ্গের আরো উত্তরে, গুয়াহাটি শহরে। মেঘের আড়াল
থেকে ওই যে লাল-হলুদ সূর্য উঁকি দিল, আজ কলকাতার আকাশে সেই একই সূর্য স্বমহিমায় উদ্ভাসিত। কার্তিক মাসের মোলায়েম রোদ জানান দিচ্ছে সূর্য উঠে গেছে, এবার তার মধ্যগগনে পৌঁছনোর পালা। আর মাটিতে, সবুজমেরুন রঙের সূর্য যে হয়না, তা আরো একবার জানিয়ে দিতে মাঠে নামছে লাল হলুদ বাহিনী।
contd..
তবে কি জানো, আজকের দিনে সর্ষেবাটার ঝাল দিয়ে ভাত খেয়ে মাঠে যাওয়ার মজাই আলাদা। যেন মুখে লেগে থাকে জন্মজন্মান্তরের সুবাস। ইতিহাস-ভূগোলের কচকচিকে দুচ্ছাই করে বুকের মধ্যে জেগে ওঠে প্রমত্তা পদ্মা। আর তার রূপালী ফসল - ইলিশ। আর সেই ইলিশ যখন সর্ষের পরতে জড়িয়ে যায়, তখন যে