The violence in Howrah,West Bengal brings to my mind what happened during Durga Puja in Comilla, Bangladesh on 13 October 2021. Someone surreptitiously placed a Quran at the foot of Ma Durga’s image and then yelled ‘Islam in danger’! In the horrible anti-Hindu carnage that
followed, six people were killed. There was widespread anti-Hindu violence all over that country. For details google peoplesreview.in of 18 Oct 2021.
I can already hear the shrill bleats, “Why should we bother about a foreign country”?
But I will. Because Comilla
is in the district of undivided India where my ancestors had lived for centuries. Both my parents were born there.
Punjab had been spared this,because the exchange of population between Muslims and Hindu-Sikhs was complete by January 1948. Dr Syama Prasad Mookerjee
tried very hard to bring it about in Bengal too. Nehru stopped it. This is the inevitable result. And it will continue.
Exchange of population,a practical solution till the 1950s, is no longer so. Now the only solution is to make Bharat a #HinduRashtra
• • •
Missing some Tweet in this thread? You can try to
force a refresh
‘পশ্চিমবঙ্গ ডুবেছে’ - এর উত্তরে ‘অন্য রাজ্য কি ভেসে আছে?’ ধরণের মুলোমার্কা যুক্তি দিয়ে লাভ নেই। এখান থেকে কত লোক অন্য রাজ্যে নিজের যোগ্যতার অনেক নিচে কাজ করতে যায় সেটা দেখলেই বাস্তবতা স্পষ্ট হয়ে যাবে।
৩৪ বছরের দারিদ্র্যপূজক শিল্পবিরোধী বাম রাজত্ব আর
১২ বছরের নকল-বাম (উপরন্তু চোর) রাজত্বে উন্মাদ ছাড়া কেউ বিনিয়োগ করতে আসবে না। এমনকি তেলেভাজা শিল্পেও না। অতএব শিল্পও হবে না, চাকরিও হবে না। এই পরিপ্রেক্ষিতে উপায় কি ?
একমাত্র উপায়, অন্য রাজ্যের মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত অবসরপ্রাপ্ত মানুষের কাছে এই রাজ্যকে একটি
বিশাল বৃদ্ধাবাস কিসেবে প্রমোট করা। বিশাল বেকারবাহিনী, অতএব কাজের লোক সহজেই পাওয়া যাবে এবং খুব সস্তায়। ড্রাইভার পাওয়া যাবে, জমি-বাড়ির দাম খুবই কম, বেসরকারী হাসপাতালও হয়েছে, মদও সস্তা, আর কি চাই?
গোটাকতক ব্যবস্থা অবশ্য নিতে হবে। যেমন, অন্য রাজ্য থেকে বুড়োমানুষ এই রাজ্যে
‘সেকুলারিজম’-এর ছদ্মবেশে মোহনদাস-জওহরলাল প্রবর্তিত হিন্দুঘৃণা যে কতদূর মিথ্যাভাষণের জন্ম দিতে পারে তার প্রকৃষ্টতম উদাহরণ আজকের আনন্দবাজারের সুমিত মিত্র-লিখিত উত্তর সম্পাদকীয়। রচনাটি এত মিথ্যায় পরিপূর্ণ যে থুথু ফেলতেও প্রবৃত্তি হয় না।
দু-একটা উদাহরণ
দিই । “দুনিয়ার
কোনো ধর্মেরই ভিত্তিস্তম্ভটি বৈষম্যমূলক নয় … ব্যতিক্রম শুধু হিন্দুধর্মের জাতিপ্রথা”।
সুমিত জানেন না, 1572 সালে সেন্ট বার্থোলোমিউ দিবসে ফ্রান্স জুড়ে ক্যাথলিকরা প্রোটেস্টান্টদের গণহত্যা করেছিল, যার বলি হয়ে থাকতে পারে পঞ্চাশ হাজারের উপর!
অল্প কয়েকবছর আগে পর্যন্ত
উত্তর আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন শহরে ক্যাথলিক আর প্রোটেস্টান্ট পাড়ার সংযোগস্থলে একদিকে লেখা থাকত “F… the Queen” অন্যদিকে “F… the Pope”। কেন? দুদলই তো খ্রিষ্টান !
মুসলমানদের মধ্যে
শিয়া-সুন্নী-আহমেদিয়াদের মধ্যে নিরন্তর খুনোখুনির খবর সুমিত জানেন না ? এগুলো সংখ্যায় এত, এত বেশি
পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু বাঙালির চিন্তাধারার সঙ্গে বাকি ভারতের হিন্দুচিন্তার একটা ব্যবধান তৈরির অপপ্রয়াস বহুদিন ধরে চলছে। এই উদ্দেশ্যে একটি রাজনৈতিক দল ‘বাংলা পক্ষ’ নামক একটি জারজ সন্তানের প্রসব করেছিল, সেটি শৈশবেই মৃত । এখন জনৈক বিশ্বজিৎ রায় কষ্টকল্পনা করে নানারকম প্যাঁচ কষে
প্রমাণ করার চেষ্টা করেছেন যে স্বামী বিবেকানন্দের চিন্তা নাকি মাইকেলের অনুসারী ছিল (আবাপ ২৬ ফেব্রুয়ারী) | স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন একজন হিন্দু সন্ন্যাসী, দার্শনিক, লেখক, সংগীতজ্ঞ এবং রামকৃষ্ণ পরমহংসের প্রধান শিষ্য। I কিন্তু তিনি কাব্যসাহিত্যের অনুরাগী ছিলেন এমন উদ্ভট কথা
কে কবে শুনেছে ? তিনি যা লিখেছেন সবই প্রবন্ধ অথবা পত্রসাহিত্য । স্বাভাবিকভাবেই এই বাবদে বিশ্বজিৎ স্বামীজীর রচনা থেকে একটাও উদ্ধৃতি দিতে পারেন নি, কিছু আবোলতাবোল গোঁজামিল দিয়েছেন মাত্র।
কিন্তু এই ধোঁকাবাজির কারণ কি ? আসলে বাঙালি হিন্দুর মননে তিনজন মানুষ সমালোচনার ঊর্ধে -
Today is the 73rd anniversary of one of the most gruesome mass murders in history. It got no publicity because the perpetrators were Muslims and the victims were Bengali Hindus who took great care to conceal it.
There is a 1-km long bridge across the wide Meghna,then called
Anderson Bridge,between Bhairab Bazar and Ashuganj Rly stations in present day Bangladesh. On this day in 1950 all trains crossing the bridge were stopped in mid span. All male Hindu passengers (they all wore dhotis) and many Hindu women and children were slaughtered and
thrown overboard into the river.
See this man? He is Ranjit Kar(93), formerly of Vill Khasaula, Narsingdi, Bangladesh, later Leading Seaman (Retd), Indian Navy. He is a eyewitness. He was saved because he was wearing a pair of pyjamas and was mistaken for a Muslim.
আজ মরিচঝাঁপি গণহত্যার ৪৫তম বার্ষিকী। জ্যোতি বসুর ও বাঙালি কম্যুনিস্টদের জীবনের অগণিত কুকীর্তির মধ্যে সম্ভবত এটি বীভৎসতম। আজকের প্রজন্মের এটা জানা থাকা উচিত।
১৯৪৭ সালের পরে পূর্ব পাকিস্তানে ভয়াবহ ইসলামী অত্যাচারে বিতাড়িত হিন্দুরা পশ্চিমবঙ্গে
প্রবেশ করে। এদের সকলকে নেহরু সরকার অসম্ভব অবহেলা করেছিল, পাঞ্জাবের শরণার্থীদের যা সাহায্য দেওয়া হয়েছিল তার ক্ষুদ্র অংশও দেয় নি। এদের মধ্যে যাঁরা উকিল, ডাক্তার, করণিক, স্কুলমাস্টার ইত্যাদি বৃত্তিতে নিয়োজিত ছিলেন তাঁরা বহু বাধা সত্ত্বেও নিজেদের পুনর্বাসন
নিজেরাই করে নিয়েছিলেন | কিন্তু যাঁরা চাষ করতেন বা মাছ ধরতেন তাঁদের অবস্থা ছিল সবচেয়ে করুণ। ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এঁদের জন্য আন্দামানে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু বাঙালি কম্যুনিস্টরা এঁদের উল্টোপাল্টা বুঝিয়ে আন্দামান যেতে নিরুৎসাহ করে, বলে পশ্চিমবঙ্গেই
নেতাজি সুভাষচন্দ্রের প্রতি হিন্দু-বাঙালির অপরিসীম শ্রদ্ধাকে মূলধন করে তাঁর সঙ্গে শ্যামাপ্রসাদের বিরোধকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখাতে চাইছে কিছু ‘সেকুলার’ !
শ্যামাপ্রসাদ রাজনীতিতে এসেছিলেন ১৯৩৯-এর ডিসেম্বরে। আর নেতাজি দেশ ছেড়েছিলেন ১৯৪১-র জানুয়ারিতে। তার আগেই মাসখানেক ধরে
তিনি অসুস্থ। এর মাঝে কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে তাঁদের মধ্যে মতদ্বৈধ হয়েছিল এ কথা ঠিক। কিন্তু শুধু এই এক বছরের কম সময়ের মধ্যে।
কিন্তু ১৯৩৯-এ ত্রিপুরী কংগ্রেসের নির্বাচনে নেতাজি জিতে যাওয়া সত্ত্বেও যেভাবে মোহনদাস গান্ধীর নেতৃত্বে কংগ্রেস তাঁকে
ল্যাং মেরে তাড়িয়েছিল, যেভাবে
কম্যুনিস্টরা তাঁকে ‘তোজোর কুকুর’, ‘running dog of imperialism’ হিসাবে চিত্রিত করেছিল তার কাছে তো এই একটি মতদ্বৈধের ঘটনা নেহাতই তুচ্ছ !
শ্যামাপ্রসাদের প্রতিষ্ঠিত পার্টির উত্তরসূরি হিসাবে পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির উচিত এই সব সত্যকে মানুষের চোখের সামনে আনা। কারণ নেতাজির বিরোধী কারুকে