"রেল, সেল, সব বেচে দে...দেশটাকেও বেচে দে...", চেঁচাচ্ছেন মমতা |
তুই-তোকারির কথা বাদ দিলাম, ওটা ওঁর স্বভাব | কিন্তু কেন বেচে দেবে না, অবশ্যই বেচে দেবে ! কারণ সরকারের কাজ নয় ব্যবসা করা, সরকারের কাজ ব্যবসার উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা | সরকার ব্যবসা
করত অধুনালুপ্ত সোভিয়েত ইউনিয়নে, নেহরু যার অন্ধ নকল করে আমাদের শিল্পনীতি তৈরী করেছিলেন | ফল কি হয়েছিল ? সোভিয়েত উঠেই গেল, আর আমরা খাদের কিনারা থেকে ফিরে এসেছি, যখন ১৯৯১ সালে আমাদের দেউলিয়া হবার উপক্রম হয়েছিল, আমরা সোনা বাঁধা দিয়ে আই এম এফ
থেকে ধার করে বেঁচে গিয়েছিলাম |
১৯৪৫ সালে ফিরে যান | জাপান জার্মানি মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর তাইওয়ান তখন ধ্বংসস্তূপ | দক্ষিণ কোরিয়া তো ১৯৫৩ সাল পর্যন্তও তাই, আমাদের গায়ে কিন্তু যুদ্ধের আঁচ বিশেষ লাগে নি | আজ ওই সব দেশ কোথায়, আর আমরা কোথায় ? তার কারণ
ওরা বেসরকারী শিল্প আশ্রয় করে চলেছে , আর আমরা সোভিয়েতের নকল, 'লাইসেন্স-পারমিট রাজ' আশ্রয় করে চলেছি | সেজন্য আমরা ১৯৮০-র দশক পর্যন্ত ১৯৫০-র দশকের প্রযুক্তি দিয়ে এম্বাসেডর গাড়ি তৈরী করতাম, আর সেই গাড়ি তৈরির অধিকার দেওয়া হয়েছিল শুধু বিড়লাদের | এটা সমাজবাদও নয়,
এর নাম 'ক্রোনি ক্যাপিটালিজম' | ঈশ্বরকে ধন্যবাদ, তখন আমাদের নরসিমা রাওয়ের মত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন (যাঁকে কংগ্রেস প্রায় স্বীকারই করে না) যিনি সাহস করে বেসরকারীকরণের মত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পেরেছিলেন |
অতএব বেসরকারীকরণ করতে হবে | অবশ্যই সাবধানে পা ফেলতে হবে | কিন্তু
এর বিকল্প নেই | চীনে দেঙ জিয়াওপিং মাওয়ের নীতি ত্যাগ করে এটা করতে পেরেছিলেন বলেই চীন আজকে বিরাট অর্থনৈতিক শক্তি | আমাদেরও তাইই করতে হবে |
• • •
Missing some Tweet in this thread? You can try to
force a refresh
Mamata,Congress,CPI(M) all bleat in unison,“National assets are being sold away”!
But they will! Because the government has no business to go into business. This Nehruvian prescription,blindly copying now-defunct USSR,had ruined the country’s economy. We were on the point of
reneging on our debts in 1991 and got out of it only by pledging our gold to IMF.
Cut back to 1945. Japan,Germany,Malaysia,Singapore were ruins. South Korea was so till 1953. Look at those countries today and look at India! They followed the private enterprise route and
prospered. We followed Nehru’s ‘mixed economy’ and industrial licensing route and kept making 1950’s Ambassador cars till 1980s and that too by selected parties. This was not even socialism,this was crony capitalism.
Thank God for Narasimha Rao (practically disowned by the
Today is the anniversary of the Marichjhaanpi massacre. This day in 1978 Jyoti Basu's policemen and goons together set upon 40,000 helpless and beleaguered Hindu refugees,all Dalits,in an island of that name in the Sundarban delta Media were totally blocked off.
Their history...
The poor creatures were victims of Islamic persecution in erstwhile East Pakistan. Mostly illiterate fishermen and peasants by profession,they nevertheless refused to convert and came to India in a horrible condition. Nehru's government first denied them rehabilitation,then
packed them off to inhospitable Dandakaranya. Communists,then in opposition,stoutly opposed this and insisted that they must be rehabilitated in West Bengal. So when the CPI(M) came to power in 1977 the refugees thought they would be allowed to live in West Bengal and
মুলোদের ন্যাক্কারজনক মানসিকতা এমন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে যে মরীয়া মুলোর দল বিজেপিকে বদনাম করার জন্য নেতাজির বিরাট জীবনের মধ্যে খুঁজে খুঁজে বেড়াচ্ছে কোথায় তাঁর সঙ্গে শ্যামাপ্রসাদের সংঘাত হয়েছিল | বাস্তবে নেতাজি আর শ্যামাপ্রসাদের রাজনৈতিক জীবন শুধু এক বছর-১৯৪০ সাল-একসাথে
চলেছিল | শ্যামাপ্রসাদ রাজনীতিতে আসেন ১৯৩৯ সালের একেবারে শেষের দিকে | তাঁর নিজের আসবার ইচ্ছা ছিল না, কিন্তু সে সময় মুসলিম লীগ বাংলায় হিন্দুদের উপর এমন অকথ্য অত্যাচার চালাচ্ছিল যে অন্যান্য হিন্দু নেতাদের চাপে তাঁকে আসতেই হল | মাঝখানের একটা বছর -- অর্থাৎ ১৯৪০ -- কলকাতা কর্পোরেশন
নির্বাচন নিয়ে তাঁর সঙ্গে নেতাজির কিছু সংঘাত হয়েছিল, একবার কিছু অত্যুৎসাহী নেতাজি-অনুরাগী তাঁকে সভার মধ্যে আক্রমণও করেছিল | এই জিনিস নেতাজি কখনোই সমর্থন করেন নি | তারপর ১৯৪১ সালের জানুয়ারি মাসে নেতাজির ভারত ত্যাগের পর অবিভক্ত বাংলায় শ্যামাপ্রসাদ ছাড়া হিন্দুদের হয়ে
I explained to the gathering that a basic problem is the pollution of the Bengali Hindu mind with BengaLeftism,a peculiar amalgam of the following elements: 1. Getting politics into everything,seeing everything thru a political prism. 2. Giving a go-by to our normal concepts of
good and bad,desirable and undesirable. 3. Glorification of poverty; deprecating prosperity 4. Promoting conflicts in employer-employee relationships. 5. Promoting outdated concepts like government ownership of industry.
The are are quite few more. We must rid the Bengali Hindu
mind of this infection.
When (not if) BJP comes to power it must depoliticise the polity. It also must go out of our way to attract industry to the state in order to undo the reputation that BengaLeftism has given us. It must also rationalise a Land Acquisition Policy;
"নেট-নিগ্রহে প্রকট নারী-বিদ্বেষ, মঞ্চ থেকে সরব শিল্পীরা" - আনন্দবাজারের খবর ২৬ জানুয়ারী | এই প্রসঙ্গে একটি চিত্তাকর্ষক কাহিনী আমার কাছে আছে | মন দিয়ে পড়ুন | এতে 'কারা ফ্যাসিস্ট' এই প্রশ্নেরও উত্তর মিলবে |
অল্প কিছুদিন আগে De Liberal Theatres Confederation
নামে একটি হিন্দুত্ব-অনুরাগী নাট্যসংস্থা কালীঘাটের যোগেশ মাইম একাডেমি হলে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন | উদ্দেশ্য ছিল সম-মনোভাবাপন্ন নাট্যসংস্থাগুলিকে কাছে টানা | কে-এক জয়রাজ ভট্টাচার্য, নকশাল বলে খ্যাত (এই প্রজাতিটি এখনো আছে?), নেটে একটি ইস্তাহার
প্রচার করে, যাতে ছিল, "মাইম একাডেমির সামনে কথা বলার প্রয়োজন নেই, ওদেরও কথা বলতে দেবার প্রয়োজন নেই | কথা না বলে লাথি ফাথি মারা যেতেই পারে | গান করুন, নাচুন, ছবি আঁকুন, থিয়েটার করুন, এবং প্রয়োজন পড়লে ক্যালাকেলি করার জন্য প্রস্তুত থাকুন"| এবং এই ইস্তাহারের
আজ আনন্দবাজারের পাতায় প্রধানমন্ত্রীর বাংলা উচ্চারণ 'চোলায় চোলায়' নিয়ে ব্যঙ্গ করা হয়েছে, কিন্তু নির্লজ্জভাবে মুখ্যমন্ত্রীর 'গরমেন্ট' 'পবলেম' ইত্যাদি উচ্চারণের কথা চেপে যাওয়া হয়েছে | এর মধ্যে আবার সুগত বসুকে সাক্ষী মেনে বলা হয়েছে নাকি "গভীর শ্রদ্ধা ও আকর্ষণ থেকে গাঁধী...
বাংলা শিখছিলেন" | তাঁর শেখা বোধহয় বেশিদূর এগোয় নি, কিন্তু সুগতবাবুর কথা একেবারেই বিশ্বাসযোগ্য নয় | গান্ধীজির বাংলার, বিশেষ করে বাঙালি হিন্দুর প্রতি বিশেষ প্রেম ছিল এমন কোনো প্রমাণ আমি অন্তত পাইনি | তিনি আপাদমস্তক রাজনীতিক ছিলেন, রাজনীতির প্রয়োজনেই বাংলা শিখেছিলেন
(বা শেখার ভান করেছিলেন) |
বস্তুত গান্ধীর সম্বন্ধে এখন কিছু ধোঁকা ভেঙে দেবার সময় এসেছে | আমি জানি এই কথা বললেই একটি পুরো গোষ্ঠী নাথুরাম গডসের নাম করে চিল-চীৎকার আরম্ভ করে দেবে | কিন্তু গান্ধী মানুষই ছিলেন, দেবতা ছিলেন না | তিনি সমালোচনার উর্ধে নন, এবং তাঁকে সমালোচনা করা মানে