গত বছর দুয়েক যাবৎ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার স্বার্থে দেবী দুর্গার হাতে অস্ত্র না দেওয়ার নির্দেশ এসেছে পুজো কমিটিগুলির কাছে এবং শহরের বহু পুজো সে নির্দেশ মেনেও নিয়েছে। দেবী দুর্গা কিভাবে অস্ত্রহীন হবেন, সে প্রশ্ন তোলা হয় নি।
2. বাঙালীর শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজা রামচন্দ্রের অকালবোধনের অনুসরণে। রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রার পূর্বে যুদ্ধের দেবীর আরাধনা করেছিলেন মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামচন্দ্র। বর প্রার্থনা করেছিলেন জয়লাভের জন্য। দেবী দুর্গার কাছে রক্ষিত ছিল রাবণের মৃত্যুবাণ। দেবী রাবণকে কথা
3. দিয়েছিলেন যে রাবণ নিজে না চাইলে সে মৃত্যুবাণ তিনি কাউকে দেবেন না। তাই বিজয়াকাঙ্খায় শ্রী রামচন্দ্র যখন দেবীপূজা করতে বসলেন, তখন রাবণকেই আহ্বান জানালেন সে পূজার পৌরোহিত্য করতে। পরম ব্রাহ্মণ রাবণ রাজী হলেন। প্রকৃত ব্রাহ্মণ পৌরোহিত্যের আহ্বান কদাচ অস্বীকার করতে পারে না। পুরোহিত
1. #TanishqAd এ দেখানো হিন্দুরীতি ফলো করছে মুসলিম পরিবার। অনুরূপভাবে বর্তমানে WhatsApp এ ঘুরছে একটি গল্প যার প্রতিপাদ্য হল মুঘল সম্রাজ্ঞী যোধাবাঈ এবং পরোক্ষে সম্রাটও কিভাবে দুর্গাপুজোর পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলেন। এ বছর রাখীবন্ধন উৎসবের পরেও এক তথাকথিত ইতিহাসবিদ বলে বসেছিলেন যে
2. রক্ষাবন্ধন উৎসবও নাকি শুরু হয়েছিল মুঘল আমলেই। এইসব বিষয়গুলিকে ইতিবাচকভাবে বলা যেতে পারে যে মুসলিমরা হিন্দু-সংস্কৃতিতে সামিল হতে চাইছে। যেটি শ্রী @rantidevsengupt যথার্থ বলেছেন।
নেতিবাচকভাবে ভাবলে বলতে হয় হিন্দুসংস্কৃতির মধ্যেও চাতুর্যের সঙ্গে মুঘল ইমপ্ল্যান্ট করতে চেয়ে
3. এতকালের ন্যারেটিভ-বিল্ডিং ইকোসিস্টেম মুঘল সুপ্রিমেসিকেই reiterate করতে চাইছে, ঘুরিয়ে। তারা প্রমাণ করতে চাইছে যে ধর্মীয় উদারতা মুঘল তথা মুসলিমদের মধ্যে আছে।প্রশ্ন হল, ভারতের অমুসলমান জনগণের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা কি বলে? সত্যিই কি মুসলমান সম্প্রদায় ধর্মীয়ভাবে উদার?
1. অতি উত্তম পরিকল্পনা। পশ্চিমবঙ্গে যদি রাজনৈতিক পালাবদল হয়, তবে আশা করব দুর্গোৎসব আর নয়,ফিরবে দুর্গাপুজো।আর্ট এক্সিবিশনের মডেল নয়, পূজিতা হবেন সনাতনী দুর্গাপ্রতিমা। বৈচিত্র্য আনতে হবে তা মাথায় রেখেই। জাঁকজমক ফিকে হোক, কিন্তু ফিরুক ভক্তি, ফিরুক বলি প্রথাও। শাক্তপূজার রীতি
2. মেনে সর্বজনীন পুজোগুলো অষ্টমী, নবমীতে প্রাণী উৎসর্গ করে পুজো করুক। হোক পূর্ণ মাত্রার অস্ত্রপূজন। নিত্যদিনের স্বাভাবিক পরিবহন—অটো, টোটো রিকশ' ইত্যাদি তুলে নিয়ে, বিভিন্ন রাস্তায় গাড়ি ঢোকা বেরোনো বন্ধ করে মানুষকে পায়ে হেঁটে প্যাণ্ডেল হপিং করতে বাধ্য করার গা জোয়ারিও বন্ধ হোক।
3. দুর্গাপুজোর কলকাতায় বজায় থাকুক মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা, পরিবহন ইত্যাদি।অটো,টোটো, রিকশ চালকদের উৎসবের দিনগুলিতে গাড়ি চালানোর সুযোগ করে দিয়ে কিছু অতিরিক্ত উপার্জনের সুযোগ করে দেওয়া হোক।
উৎসবের নামে ভক্তিহীন,পূজাহীন,অভব্য মাতামাতি বন্ধ হয়ে ফিরুক বাঙালীর মাতৃপূজার মনন।
1. #WestBengal CM ঘোষণা করেছেন 8000 পুরোহিতকে মাসে 1000 টাকা করে ভাতা দেবেন। অর্থাৎ 1 জন পুরোহিত বছরে পেতে পারবেন সর্বোচ্চ 12,000 টাকা। এইভাবে 8000 পুরোহিতকে ভাতা দিতে রাজ্যের মোট খরচ হবে 96,000,000 টাকা বা নয় কোটি ষাট লক্ষ টাকা।
2. দেখা যাক্, WB'র কতজন ইমাম মাসে কতটাকা করে ভাতা পেয়ে থাকেন?
2013'র তথ্য অনুযায়ী রাজ্যের 30,000 ইমাম মাসে 2500 টাকা করে, আর 15000 মোয়াজ্জেম মাসে 1500 টাকা করে ভাতা পেয়ে থাকেন।
অর্থাৎ ইমামভাতার পিছনে গত 2013 তেই রাজ্যের খরচ ছিল বছরে 90,0000,000 টাকা বা নব্বই কোটি টাকা। আর
3. মোয়াজ্জেম ভাতার জন্য #WB'র খরচ ছিল বছরে 1500 x 15,000 x 12 = 270,000,000 বা সাতাশ কোটি টাকা।
অর্থাৎ ইমাম ও মোয়াজ্জিনরা মিলে বছরে মোট ভাতা পেয়েছেন নব্বই + সাতাশ = এক'শ সতেরো কোটি টাকা।
এই ভাতার পরিমাণ বছরে বছরে বেড়েছে। 2013'র ভাতা আর 2020'র ভাতার পরিমাণ এক নয়।
1: Financial fraud going on in d name of few restaurants of Kolkata. eg. Peter Cat, Aminia.
Find an ad in Facebook as if frm Peter Cat.
Buy 1 Chello Kebab & Get 2 Free. Given a phone no. 83910 07183.
Exactly same ad in FB in d name of Aminia too with phone no 83918 82454.
2: Please kindly note these numbers are not of Peter Cat or Aminia. No such offers are being given by Peter Cat.
If these no.s r called lines come engaged first. Then they call you back. True caller too shows the Restaurant's name. By calling back, frauds wud send a link to you
3: asking u to pay Rs 10.00 by Credit Card there.
Once you pay, you won't get any option to place the order.
When u call back for enquiry, you'll find all your details already with them.
Then they'll send another link & ask you to install another application from...
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়-কন্যা দেবলীনা মুখোপাধ্যায় ফেসবুকে লিখেছেন যে April 5 এ মোমবাতির আগুনে মোদীর দাড়ি যেন পুড়ে যায়। বিখ্যাত সাহিত্যিক কন্যার এমত পোস্ট দেখে shocked, ক্ষুব্ধ, ক্রুদ্ধ, ক্ষিপ্ত—হয়েছেন বহু লোক। তাঁদেরকে বলি, এই মূল্যবান অনুভূতিগুলি এইসব মানুষের জন্য নয়। 1/n
এরা এগুলো deserve করে না। দেবলীনা সম্ভবতঃ একটি shell company'র মালিক যে company শুরুই হয়েছিল ৩রা মে, ২০১১য়। অর্থাৎ exactly মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের CM হওয়ার সময়ে। কোম্পানীটি একটি প্রাইভেট আনলিস্টেড কোম্পানি এবং 'company limited by shares' হিসেবে ক্লাসিফায়েড. 2/n
Ministry of Corporate Affairs এর তথ্য অনুযায়ী 31.03.2013'র পর থেকে কোম্পানীটি আর তাদের ফিনান্সিয়াল ডিটেল আপডেট করে নি।তাদের লাস্ট Annual General Meeting হয়েছিল সেপ্টেম্বর,2013এ এবং 2014'য় NDA Govt আসার পর থেকে এই কোম্পানির আর কোনো তথ্য MCA'র কাছে নেই। আশা করি বোঝা যাচ্ছে। 3/n