IMHO different tax slabs required for salaried people & professionals. @nsitharaman
Professionals, entrepreneurs have ways to show expenditure while filing IT return. Earning 20 showing 6 is a go. Such scope absent for salaried people comprising 80% of IT payers.#UnionBudget2022
Most of these salaried IT payers are middle class people. #UnionBudget2022 should have brought tax relief to this segment.
GOI does not seem empathetic towards service holder middle class.
From today's perspective, service holders who earn 7 lacs or near r not middle class but upper stratum of the bottom 50%.
Those earning 7 - 30 lacs from SERVICE r middle class in true sense. This segment is being heavily taxed as they don't have scope to evade. #UnionBudget
Incidentally most salaried people except teachers etc. have no scope or time to join politics.
Can it a reason that this segment is failing to draw empathy from any ruling dispensation? @nsitharamanoffc
1. #UnionBudget2022 placed. Apart from several excellent proposals and measures suggested in order to achieve sustainable growth of National economy, government suggested no change in the existing income tax rates and exemptions. This is
2. exactly where d typical middle class, generally unaware of the intricate details of economics, remain interested. This is exactly the issue which concerns them the most and this is what they treat as yardstick to measure the extent of concern the government shows towards them.
3. Not unlike with any other previous governments of independent India,this time too they feel deprived. To understand the matter a little more precisely and to judge the extent of justification behind this feeling of the middle class, let us penetrate a little further. #Budget
Statistical projections were done on two sets of given data.
I: Average voter turnout as per ECI was 75%
II: Religious demography of #WestBengal as extrapolated from 2011 Census data i.e WB has 67% Hindus, 31% Muslims &
2. 2%—other faiths.
Thru' statistical projections frm given data & certain assumptions regarding factors whr exact data were not available, % of votes casted appeared to be distributed as follows.
গত বছর দুয়েক যাবৎ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার স্বার্থে দেবী দুর্গার হাতে অস্ত্র না দেওয়ার নির্দেশ এসেছে পুজো কমিটিগুলির কাছে এবং শহরের বহু পুজো সে নির্দেশ মেনেও নিয়েছে। দেবী দুর্গা কিভাবে অস্ত্রহীন হবেন, সে প্রশ্ন তোলা হয় নি।
2. বাঙালীর শ্রেষ্ঠ উৎসব শারদীয়া দুর্গাপূজা রামচন্দ্রের অকালবোধনের অনুসরণে। রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রার পূর্বে যুদ্ধের দেবীর আরাধনা করেছিলেন মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামচন্দ্র। বর প্রার্থনা করেছিলেন জয়লাভের জন্য। দেবী দুর্গার কাছে রক্ষিত ছিল রাবণের মৃত্যুবাণ। দেবী রাবণকে কথা
3. দিয়েছিলেন যে রাবণ নিজে না চাইলে সে মৃত্যুবাণ তিনি কাউকে দেবেন না। তাই বিজয়াকাঙ্খায় শ্রী রামচন্দ্র যখন দেবীপূজা করতে বসলেন, তখন রাবণকেই আহ্বান জানালেন সে পূজার পৌরোহিত্য করতে। পরম ব্রাহ্মণ রাবণ রাজী হলেন। প্রকৃত ব্রাহ্মণ পৌরোহিত্যের আহ্বান কদাচ অস্বীকার করতে পারে না। পুরোহিত
1. #TanishqAd এ দেখানো হিন্দুরীতি ফলো করছে মুসলিম পরিবার। অনুরূপভাবে বর্তমানে WhatsApp এ ঘুরছে একটি গল্প যার প্রতিপাদ্য হল মুঘল সম্রাজ্ঞী যোধাবাঈ এবং পরোক্ষে সম্রাটও কিভাবে দুর্গাপুজোর পৃষ্ঠপোষকতা করেছিলেন। এ বছর রাখীবন্ধন উৎসবের পরেও এক তথাকথিত ইতিহাসবিদ বলে বসেছিলেন যে
2. রক্ষাবন্ধন উৎসবও নাকি শুরু হয়েছিল মুঘল আমলেই। এইসব বিষয়গুলিকে ইতিবাচকভাবে বলা যেতে পারে যে মুসলিমরা হিন্দু-সংস্কৃতিতে সামিল হতে চাইছে। যেটি শ্রী @rantidevsengupt যথার্থ বলেছেন।
নেতিবাচকভাবে ভাবলে বলতে হয় হিন্দুসংস্কৃতির মধ্যেও চাতুর্যের সঙ্গে মুঘল ইমপ্ল্যান্ট করতে চেয়ে
3. এতকালের ন্যারেটিভ-বিল্ডিং ইকোসিস্টেম মুঘল সুপ্রিমেসিকেই reiterate করতে চাইছে, ঘুরিয়ে। তারা প্রমাণ করতে চাইছে যে ধর্মীয় উদারতা মুঘল তথা মুসলিমদের মধ্যে আছে।প্রশ্ন হল, ভারতের অমুসলমান জনগণের দৈনন্দিন অভিজ্ঞতা কি বলে? সত্যিই কি মুসলমান সম্প্রদায় ধর্মীয়ভাবে উদার?
1. অতি উত্তম পরিকল্পনা। পশ্চিমবঙ্গে যদি রাজনৈতিক পালাবদল হয়, তবে আশা করব দুর্গোৎসব আর নয়,ফিরবে দুর্গাপুজো।আর্ট এক্সিবিশনের মডেল নয়, পূজিতা হবেন সনাতনী দুর্গাপ্রতিমা। বৈচিত্র্য আনতে হবে তা মাথায় রেখেই। জাঁকজমক ফিকে হোক, কিন্তু ফিরুক ভক্তি, ফিরুক বলি প্রথাও। শাক্তপূজার রীতি
2. মেনে সর্বজনীন পুজোগুলো অষ্টমী, নবমীতে প্রাণী উৎসর্গ করে পুজো করুক। হোক পূর্ণ মাত্রার অস্ত্রপূজন। নিত্যদিনের স্বাভাবিক পরিবহন—অটো, টোটো রিকশ' ইত্যাদি তুলে নিয়ে, বিভিন্ন রাস্তায় গাড়ি ঢোকা বেরোনো বন্ধ করে মানুষকে পায়ে হেঁটে প্যাণ্ডেল হপিং করতে বাধ্য করার গা জোয়ারিও বন্ধ হোক।
3. দুর্গাপুজোর কলকাতায় বজায় থাকুক মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা, পরিবহন ইত্যাদি।অটো,টোটো, রিকশ চালকদের উৎসবের দিনগুলিতে গাড়ি চালানোর সুযোগ করে দিয়ে কিছু অতিরিক্ত উপার্জনের সুযোগ করে দেওয়া হোক।
উৎসবের নামে ভক্তিহীন,পূজাহীন,অভব্য মাতামাতি বন্ধ হয়ে ফিরুক বাঙালীর মাতৃপূজার মনন।